বিচিত্র প্রসঙ্গ-৩
- Posted by ফিরোজ মাহবুব কামাল
- Posted on March 3, 2020
- Bangla Articles, Bangla বাংলা, সমাজ ও রাজনীতি
- No Comments.
১.
মুসলিমদের মাঝে ইসলাম থেকে দূরে সরার কাজটি সবচেয়ে ভয়ানক ভাবে হয়েছে সেক্যুলার রাজনীতির নামে। এবং সেটি বলবান হয়েছে ইউরোপীয় কাফেরদের হাতে মুসলিম দেশগুলো অধিকৃত হওয়ার কারণে। সেক্যুলার রাজনীতি হলো মহান আল্লাহতায়ালার সাথে চরমতম গাদ্দারি। সে সাথে পরমতম বিদ্রোহও। তাই এটি শতকরা শতভাগ কুফরি তথা কাফেরদের কাজ। যার মধ্যে সামান্যতম ঈমান আছে, সে কখনোই সেক্যুলার হতে পারেনা। নবী-রাসূলগণ সেক্যুলার ছিলেন না। কোন সাহাবীও সেক্যুলার ছিলেন না। তাই যারা নবী-রাসূলদের প্রকৃত অনুসারি তারা কখনোই সেক্যুলার হতে পারে না। এ কাজ তো তাদের যারা কোর’আন হাদীস ও নবী-রাসূলদের বাদ দিয়ে কাফেরদের অনুসরণ করে। ফলে তাদের একাজটি অতি পছন্দের হলো শয়তানের কাছে।
সেক্যুলার রাজনীতি কেন হারাম -তার ব্যাখ্যা দেয়া যাক। পবিত্র কোর’আনে মানব সৃষ্টির উদ্দেশ্য নিয়ে মহান আল্লাহতায়ালার ঘোষণাটি হলোঃ “ওয়া মা খালাকতুল জিন্না ওয়াল ইনসানা ইল্লা লি ইয়াবুদুন।”। অর্থঃ “এবং মানুষ ও জিনদের আমি এছাড়া অন্য কোন কারণে সৃষ্টি করেনি যে তারা নিশ্চয়ই আমার ইবাদত করবে্।” এর অর্থ হলো, ইবাদতের বাইরে মানব জীবনের কোন কর্ম বা মুহুর্তই থাকতে পারে না। ইবাদতের অর্থ হলো মহান আল্লাহতায়ালার প্রতিটি হুকুমের দাসত্ব। যেখানে সে দাসত্বের বদলে বিদ্রোহ -সেটিই কুফরি। ইবাদতের সে দায়িত্বটি প্রতিদিন ৫ ওয়াক্ত নামাযের মাঝে মাত্র এক ঘন্টা বা দুই ঘন্টা কাটিয়ে পালিত হতে পারে না। সীমিত হতে পারে না রমযানের রোযা, যাকাত বা হজ্বের মাঝে। বরং সেটি হতে হবে জীবনের প্রতিক্ষণ এবং প্রতি কাজ-কর্মের প্রতি অঙ্গণে। সেটি কর্মে শরিয়ত ও হালাল-হারাম মানার মধ্যে। তাই রাজনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য, প্রশাসনিক কাজকর্ম, বিচার-আচার, শিক্ষাদান ও শিক্ষালাভের ন্যায় জীবনের প্রতিক্ষেত্রে এবং প্রতিটি কর্মে ঈমানদারের উপর বাধ্যতামূলক হলো সে মেনে চলবে একমাত্র আল্লাহর বিধান।
সেক্যুলারিজম শতকরা হারাম এজন্য যে, এটি ইবাদত নিষিদ্ধ করে রাজনীতি, বিচার-আচার, প্রশাসন, শিক্ষা সংস্কৃতি ও যুদ্ধ-বিগ্রহে। সেটি করে রাষ্ট্রের বুকে আল্লাহতায়ালার দেয়া শরিয়তি বিধান ও জিহাদ পালনকে নিষিদ্ধ করে। তাই কে কাফের ও কে ঈমানদার এবং কে ইসলামে শত্রু বা মিত্র –সে বিচারের জন্য তার ঘরে মুর্তি আছে কিনা বা সে মুর্তিপূজা করে কিনা -তা নিয়ে গবেষণার প্রয়োজন নাই। সে বিষয়টি অতি সঠিক ভাবে সনাক্ত করা যায় তার সেক্যুলার রাজনীতি দেখে। ইবাদতের মধ্য দিয়ে প্রকাশ পায় আল্লাহতায়ালার হুকুম পালনে লাগাতর অঙ্গিকারবদ্ধতা। আর সেক্যুলারিজমের মধ্যে প্রকাশ পায় ইবাদতে অঙ্গিকারহীনতা।
২.
শরিয়তের প্রতিষ্ঠা নিয়ে যার মধ্যে ভাবনা নাই এবং প্রচেষ্টা ও তাড়াহুড়াও নাই -সে ব্যক্তি নামাযী, রোযাদার, হুজুর, আলেম, মসজিদের ইমাম বা মাদ্রাসার শিক্ষক হতে পারে। কিন্তু সে যে সত্যিকার ঈমানদার নয় এবং তার মধ্যে যে পরকালের ভয়ও নাই -সেটি নিশ্চিত করেই বলা যায়। এমন ব্যক্তি ঈমানের বিশাল দাবীদারও হতে পারে। কিন্তু তার দাবী যে কুফরি, মুনাফিকি, ফুসুকি ছাড়া অন্য কিছু নয় –সে ঘোষণাটি দিয়েছেন অন্য কেউ নয়, খোদ মহান আল্লাহতায়ালা। সেটি সুরা মায়েদের ৪৪, ৪৫ এবং ৪৭ নম্বর আয়াতে।
৩.
যার মধ্যে পবিত্র কোর’আনের জ্ঞানলাভ ও জ্ঞানদান এবং ইসলামের বিজয় সাধনে নিজ অর্থ, শ্রম, সময় ও সামর্থ্যের বিনিয়োগ নাই -সে যতই নামায-রোযা-হজ করুক না কেন, বুঝতে হবে সে ইসলাম বুঝেনি।
৪.
ভারতে মুসলিম গণহত্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছে তুরস্কের প্রেসিডন্ট রজব তাইয়েব আরদোগান। ভারতের বিরুদ্ধে শুধু নিন্দা নয়, বিশ্বশক্তি গুলিকে ব্যবস্থা নেয়ার দাবী তুলেছে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। নরেন্দ্র মোদির পুলিশ ও দলীয় নেতাকর্মীদের হাতে নিহত হচছে। জ্বলছে তাদের গৃহ ও দোকান।তাদের সে বেদনা হাসিনার কাছে কোন বিষয়ই নয়। হাসিনার কাছে সেটি ভারতীয় নিজস্ব বিষয়। অথচ প্রতিবেশীর ঘরে খুন-ধর্ষণ হলে সেটি সে ঘরের নিজস্ব বিষয় থাকে না। প্রতিবেশীগণও সে অপরাধ থামাতে উদ্যোগী হয়। অন্যরা তো সে বিবেকবোধ নিয়েই ভারত সরকারের নিন্দা করছে। অথচ হাসিনার নিরবতা প্রমাণ করছে সে কতটা মানবতাশূণ্য।
শুধু তাই নয়। বাংলাদেশের ভোটডাকাত ও শাপলা চত্ত্বরের খুনি শেখ হাসিনা গুজরাত ও দিল্লির খুনি নরেন্দ্র মোদিকে মুজিবের জন্ম শতবার্ষকীতে দাওয়াত দিয়েছে। খুনি আরেক খুনিকে আপন করে নিবে সেটিই স্বাভাবিক নয়? ৩/৩/২০২০ তারিখের খবরে প্রকাশ, বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রী ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ সরকার মোদিকে সন্মান দিতে দেশের সর্বোচ্চ পদকও দিবে। দাস ও চাকর-বাকরগণ মনিবকে শুধু ভক্তিই দেখাতে পারে। মনিবের ঘরে ধর্ষণ বা খুনের ঘটনা ঘটলেও তার বিরুদ্ধে নিন্দার সাহস তাদের থাকে না। শেখ হাসিনার সরকার সেটিই প্রমাণ করে চলেছে।
৫.
মুসলিম সমাজে দ্বীন শব্দের অর্থ নিয়ে বিভ্রান্তিটিও কি কম? দ্বীন শব্দটি পবিত্র কোর’আনের নিজস্ব পরিভাষা। জীবনের নানা অঙ্গণে পথ চলায় প্রতিটি নর ও নারী রোডম্যাপ তথা পথ নির্দের্শনা চায়। দ্বীন হলো মহান আল্লাহর দেয়া সে রোডম্যাপ। অনেকে দ্বীন বলতে বুঝে ধর্ম। সে অর্থে হিন্দু ধর্মও একটি ধর্ম। কিন্তু হিন্দু ধর্ম রাজনীতি, যু্দ্ধ-বিগ্রহ, প্রশাসন, ইবাদত-বন্দেগী, বিচার-আচার, হারাম-হালাল, মৃতের সম্পদের বন্টনের ন্যায় শত শত বিষয়ে পথ দেখায় না। অথচ ইসলাম দেখায়। ফলে ইসলাম দ্বীন বলতে যা বুঝায় হিন্দু ধর্ম তা বুঝায় না। ফলে যে অর্থে ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ দ্বীন -সে অর্থে হিন্দু ধর্ম কোন দ্বীনই নয়।
পবিত্র কোর’আনে মহান আল্লাহতায়ালার ঘোষণাঃ “ইন্নাদ্বিনা ইন্দাল্লাহিল ইসলাম”। অর্থঃ আল্লাহতায়ালার কাছে গৃহিত একমাত্র দ্বীন হলো ইসলাম। “আল ইয়াওমা আকমালতু দ্বীনাকুম” (অর্থঃ আজ পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম তোমাদের দ্বীনকে) –পবিত্র কোর’আনে এ কথা বলে মহান আল্লাহতায়ালা জানিয়ে দিলেন, ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ জীবন বিধান। তাই কোর’আনী রোডম্যাপ পথ দেখায় মহান আল্লাহতায়ালার পূর্ণাঙ্গ দাসত্বের। এর নিগূঢ় অর্থটি হলো, রাজনীতি, অর্থনীতি ও আইন-প্রণয়নসহ অন্য কোন ক্ষেত্রে কাফেরদের বিধান অনুসরণ করা হারাম। সেটি করলে পরম অবাধ্যতা ও অবজ্ঞা হয় মহান আল্লাহ-প্রদত্ত দ্বীনের তথা ইসলামী বিধানের। নামায-রোযা, হজ্ব-যাকাত যেমন দ্বীনের অংশ তেমনি সে রোডম্যাপের অবিচ্ছেদ্দ অংশ হলো শরিয়তি বিধান। লক্ষণীয় হলো, সুরা ইউসুফের ৭৬ নম্বর আয়াতে দ্বীন ব্যবহৃত হয়েছে রাষ্ট্র্রের আইনী বিধান বুঝাতে। তাই প্রশ্ন হলো, রাষ্ট্রের বুকে শরিয়তের প্রতিষ্ঠা না দিয়ে কি কখনো দ্বীন পালন তথা ইসলাম পালন হয়? অথচ বাংলাদেশসহ মুসলিম দেশগুলোতে তো সেটিই হচ্ছে্। আর এভাবেই প্রচণ্ড অবাধ্যতা হচ্ছে মহান আল্লাহতায়ালার।
৬.
মহান আল্লাহতায়ালার কাছে সর্বশ্রেষ্ঠ ২টি নেক আমল হলোঃ ১.কোর’আন থেকে শিক্ষালাভ ও শিক্ষাদান, ২. আল্লাহর পথে জিহাদ। শিক্ষালাভ ও শিক্ষাদানের ন্যায় নেক আমলের লাগাতর মাধ্যম হতে পারে ফেসবুক ও অন্যান্য সোসাল মিডিয়া।
৭.
The Indian Hindus are proud of their own merit, heritage and achievement. They consider the Muslim rule in India a great disgrace. But while US President Donald Trump came to visit India, they couldn’t take him & his wife to show any Hindu icon of excellence in the whole India. They took Trump to show Taj Mahal. Jogi Adithyanath -the Hindutva Chief Minister of Uttar Pradesh presented President Trump a picture of Taj Mahal –the most beautiful human construction in the whole world. The Hindutva elements in India should feel shame for it.
8.
পবিত্র কোর’আনের মহান আল্লাহতায়ালার ঘোষণা: “ইন্নামাল মু’মিনুনা ইখওয়াতুন”। অর্থঃ মুসলিমদের একমাত্র পরিচয়, তারা পরস্পরে ভাই। ঈমানদারকে তাই শুধু নামায-রোযা নিয়ে বাঁচলে চলে না, মহান আল্লাহতায়ালার দেয়া পরিচয়টি নিয়েও বাঁচাও ফরজ। প্রশ্ন হলো, ভাইয়ের অবস্থান যতই দূরের দেশে হোক না কেন -তার বেদনা হৃদয়ে অনুভব না করলে তাকে কি ভাই বলা যায়? তাতে কি ঈমানদারির প্রকাশ ঘটে? মাওলানা আবুল কালাম আযাদ তাই বলকান যুদ্ধকালে লিখেছিলেনঃ “কোন তুর্কী সৈনিকের পা যদি গুলি বিদ্ধ হয়, আর তুমি যদি সে গুলির ব্যাথা হৃদয়ে অনুভব না করো তবে খোদার কসম তুমি মুসলিম নয়।” তাই যে ভারতীয় মুসলিমগণ হিন্দুদের হাতে নিহত ও ধর্ষিতা হচ্ছে -তাদের বেদনা প্রতিটি ঈমানদার হৃদয়ে অনুভব করবে সেটিই তো ঈমানের লক্ষণ। অথচ হাসিনার হৃদয়ে সে বেদনার লেশ মাত্র নাই। বরং সে পক্ষ নিয়েছে মোদির ন্যায় অপরাধীর। তার ভাতৃত্ব খুনিদের সাথে। এমন ব্যক্তিকে শাসক রূপে মেনে নেয়াও কি কম গুনাহ?
৯.
ফ্যাসিবাদীরা কখনোই জনগণের বন্ধু হয় না। তারা সহযোগী দুর্বৃত্ত ফ্যাসিবাদী খোঁজে। সিরিয়ার খুনি, বর্ণবাদী ও ফ্যাসিবাদী প্রেসিডন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাই ভারতের বন্ধু নয়, তার বন্ধু খুনি ও ফ্যাসিবাদী নরেন্দ্র মোদি। নরেন্দ্র মোদিও তেমনি বাংলাদেশীদের বন্ধু নয়। সে বন্ধু ফ্যাসিবাদী ও শাপলা চত্ত্বরের খুনি শেখ হাসিনার।
১০.
বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার মূল ব্যর্থতা হলো এটি এ পার্থিব জীবনে বাঁচার জন্য কিছু ভাষা জ্ঞান ও পেশাদারি জ্ঞান দেয়। কিন্তু কেন বাঁচতে হবে সে মৌলিক জ্ঞানটি দেয় না। ফলে অজ্ঞতা থেকে যায় জীবনের মূল লক্ষ্য ও দর্শন নিয়ে। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ ডিগ্রি নিয়ে ধর্ষক, খুনি, সন্ত্রাসী ও ঘুষখোর হয় এবং ভোট ডাকাতি ও গুম-খুনের রাজনীতির নেতা-কর্মী হয়।
১১.
মুসলিমেরা পরস্পরে বিচ্ছন্ন হতে রক্তাত্ব যুদ্ধ করতে রাজী। প্রাণ দিতেও রাজী। মুসলিম বিশ্বে ৫৭ দেশের বিভক্ত মানচিত্র নির্মিত হয়েছে তো এ পথ ধরেই। কিন্তু একতার পক্ষে কথা বলতেও রাজি নয়। ফলে বিভক্তির পথে চলায় কোর’আনে বর্ণিত যে প্রতিশ্রুত আযাব সেটিই তাদের ঘিরে ধরেছে।
১২.
মুসলিম দেশগুলিতে এমন লোকের অভাব নাই যারা নিজ দল, দলের নেতা, হুজুর, পীরের জন্য জীবন দিয়ে যুদ্ধ করতে রাজী। যুদ্ধ করতে রাজী নিজ ভাষা, গোত্র ও দেশের জন্যও। অভাব হলো আল্লাহর রাস্তায় তথা ইসলামকে বিজয়ী করার লক্ষ্যে যুদ্ধ করবে এমন লোকের্। ফলে মুসলিমদের সংখ্যা বাড়লেও ইসলাম পরাজিতই থেকে যাচ্ছে।
১৩.
ভারতে সরকারের অনুমতি ছাড়া কখনোই সে দেশে দাঙ্গা হয় না। হিন্দুগণ মুসলিম গণহত্যার দাঙ্গা শুরু করলে সরকারের কাজ হয় পুলিশকে পুরাপুরি নিষ্ক্রীয় রাখা। এবার দিল্লিতে আহত মুসলিমদের হাসপাতালে নিতে এ্যামবুলেন্সও দিতে দেরি করা হয়েছে। দিল্লী হাইকোর্টের এক বিচারপতি এস. মুরলিধরকে এ অপরাধে রাতারাতি বদলি করা হলো, তিনি পুলিশ নির্দেশ দিয়েছিলেন দাঙ্গায় উস্কানিদাতা শাসকদলের নেতাদের গ্রেফতারের। গুজরাতে যেসব পুলিশ অফিসার দাঙ্গা রুখতে তৎপর হয়েছিল তাদের সরিয়ে দেয়া হয়েছিল।
১৪.
আর.এস.এসের ক্যাডারগণ নিয়মিত ট্রেনিং নেয় মুসলিম হত্যার। মাঝে মাঝে দাঙ্গা বাধিয়ে তার প্রয়োগ করে। কয়েকদিন ধরে দিল্লির মুসলিমদের উপর তাদের পক্ষ থেকে সেটিরই বীভৎসতা দেখা গেল।
১৫.
সকল প্রতিবেশী দেশগুলির মাঝে একমাত্র বাংলাদেশই ভারতের বন্ধুদেশ। নীতির জন্য এমন কি হিন্দু সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ নেপালও ভারতকে ঘৃণা করে। ভারতীয় মুসলিমদের পাশে যেভাবে পাকিস্তান খাড়া হয়েছে সেভাবে বাংলাদেশ খাড়া হলে ভারতের মুসলিমদের এতো নৃশংস খুনের মুখে পড়তে হতো না।3/3/2020
ANNOUNCEMENT
ওয়েব সাইটটি এখন আপডেট করা হচ্ছে। আগের লেখাগুলো নতুন ওয়েব সাইটে পুরাপুরি আনতে কয়েকদিন সময় নিবে। ধন্যবাদ।
LATEST ARTICLES
- বাঙালি মুসলিমের সংকটের শুরু কিরূপে?
- রাজনীতিতে কবিরা গুনাহ ও দুর্বৃত্তকে নেতৃত্বের আসনে বসানোর আযাব
- আল্লাহর আনসার এবং শয়তানের আনসার
- নবীজী (সা:)’র সফল রাজনীতি এবং আজকের মুসলিমদের ব্যর্থ রাজনীতি
- মুসলিম দেশে বিজয় শয়তানের এবং পরাজয় নবীজী (সা:)’র ইসলামের
বাংলা বিভাগ
ENGLISH ARTICLES
RECENT COMMENTS
- Fazlul Aziz on The Israeli Crimes, the Western Complicity and the Muslims’ Silence
- Fazlul Aziz on India: A Huge Israel in South Asia
- Fazlul Aziz on ইসলামী রাষ্ট্রের কল্যাণ এবং অনৈসালিমক রাষ্ট্রের অকল্যাণ
- Fazlul Aziz on বাংলাদেশে দুর্বৃত্তায়ন, হিন্দুত্ববাদ এবং ইসলামী রাষ্ট্রের নির্মাণ
- Fazlul Aziz on Gaza: A Showcase of West-led War Crimes and the Ethnic Cleansing
ARCHIVES
- December 2024
- October 2024
- September 2024
- August 2024
- July 2024
- June 2024
- May 2024
- April 2024
- March 2024
- February 2024
- January 2024
- December 2023
- November 2023
- October 2023
- September 2023
- August 2023
- July 2023
- June 2023
- May 2023
- April 2023
- March 2023
- January 2023
- December 2022
- November 2022
- October 2022
- September 2022
- August 2022
- July 2022
- June 2022
- May 2022
- April 2022
- March 2022
- February 2022
- January 2022
- November 2021
- October 2021
- September 2021
- August 2021
- July 2021
- June 2021
- May 2021
- April 2021
- March 2021
- February 2021
- January 2021
- December 2020
- November 2020
- October 2020
- April 2020
- March 2020
- February 2020
- January 2020
- December 2019
- November 2019
- October 2019
- September 2019
- August 2019
- July 2019
- June 2019
- May 2019
- April 2019
- March 2019
- February 2019
- January 2019
- December 2018
- November 2018