বিবিধ ভাবনা ৫৪
- Posted by ফিরোজ মাহবুব কামাল
- Posted on June 7, 2021
- Bangla Articles, সমাজ ও রাজনীতি
- No Comments.
ফিরোজ মাহবুব কামাল
১. ভোটডাকাতির সফল ষড়যন্ত্র ও কবরে শায়ীত গণতন্ত্র
২০১৮ সালে ভোটডাকাতির মাধ্যমে শাসন ক্ষমতাকে পুণরায় পুরাপুরি কুক্ষিগত করে নেয় বাকশালী মুজিবের কন্যা শেখ হাসিনা। তবে গণতন্ত্র ও জনগণের অধিকার কবরে পাঠানো হয়েছিল এর আগেই। সেটি ২০০৮ সালে ক্ষমতা হাতে নেয়ার পরই। ভোটডাকাতি হয়েছিল ২০১৪ সালের নির্বাচনেও। সে বার বিরোধী দলগুলি বয়কট করায় ১৫৩ সিটে কোন নির্বাচন হয়নি। শতকরা ১০ জন ভোটারও সে নির্বাচনে ভোট দেয়নি। সেরূপ একটি ভূয়া নির্বাচনকে বৈধ নির্বাচন আখ্যায়ীত করে ৫ বছর শাসন চালিয়েছে হাসিনা। নিজের ভোটডাকাতির সে শাসনকেই নবায়ীত করে নেয় ২০১৮ সালে। ফিরাউনের মত হাসিনাই এখন দেশের একমাত্র মালিক-মোখতার। ফলে সমগ্র দেশবাসী এখন জিম্মি এ ভোটডাকাতের হাতে। জনগণের ভোটের অধিকার, কথা বলার অধিকার এবং মিটিং-মিছিলের অধিকার সবই এখন কবরে শায়ীত। দেশ পরিণত হয়েছে উম্মুক্ত জেলখানায়।
ডাকাতি করতে হলে ডাকাত পালতে হয়। ডাকাতির পরিবেশ সৃষ্টি করতে হয়। এবং জনগণের প্রতিরোধ ক্ষমতা কেড়ে নিতে হয়। সে কাজে শেখ হাসিনার সফলতাটি বিশাল। জনগণ এতোটাই ক্ষমতাহীন যে চোখের সামনে নিজের ভোটটি ডাকাতি হলেও তার বিরুদ্ধে কথা বলা ও প্রতিবাদ করার উপায় নাই। প্রতিবাদ জানালে গুন বা খুম হতে হয়। রিমান্ডের নামে পুলিশের হাতে নির্মম নির্যাতনের শিকার হতে হয়। ২০০৮ সালে সামরিক বাহিনীর সহযোগিতায় নির্বাচনী বিজয়ের পর শেখ হাসিনার মূল লক্ষ্য হয়, ইচ্ছামত ভোটডাকাতির লাগাতর সুযোগ সৃষ্টি করা। সে জন্যই বিলুপ্ত করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিধান। এ কাজে হাতিয়ার রূপে ব্যবহার আদালতের অনুগত বিচারকদের। অথচ বিএনপি’র শাসনামলে নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রয়োজনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে শামিল হয়েছিল শেখ হাসিনাও।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিধানকে বিলুপ্ত করার পিছনে বিচারপতি আবুল খায়েরের যুক্তি ছিল এটি গণতন্ত্রের পরিপন্থী। আসলে তার সে রায়টির মূল লক্ষ্য ছিল ক্ষমতাসীন হাসিনা সরকারের জন্য আগামী নির্বাচন গুলিতে ভোটডাকাতির জন্য সুযোগ সৃষ্টি করা। এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনকে অসম্ভব করা। সেটি দেখা গেছে ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে। উল্লেখ্য যে এই আবুল খায়েরই চাকুরি থেকে অবসর নেয়ার পর প্রধানমন্ত্রীর ত্রান তহবিল থেকে ১০ লাখ টাকা সাহায্য নিয়েছিল। ভোটডাকাতির কাজে ডাকাত রূপে ব্যবহার করেছে দেশের পুলিশ, বিজিবি ও সেনাবাহিনী। সেনাবাহিনীকে কাজে লাগানোর জন্য সেনাপ্রধান রূপে বসানো হয় সন্ত্রাসী-খুনি পরিবারের সদস্য জেনারেল আজিজকে। বিজিবিকে কাজে লাগানোর লক্ষ্যে এই জেনারেল আজিজকেই বিজিবি’র প্রধান করা হয়েছিল।
২. ঈমানদার ও মুনাফিক
সৈনিকের বিশ্বস্ততা ও যোগ্যতার পরীক্ষাটি কখনোই ট্রেনিংয়ের মাঠ হয় না। সেটি হয় যুদ্ধের ময়দানে। যে সৈনিক নিয়মিত ট্রেনিং নেয় অথচ যুদ্ধের ময়দানে যায় না বা সে যুদ্ধ থেকে পলায়ন করে -তাকে কি সৈনিক বলা যায়? সে তো গাদ্দার। যে কোন দেশের সেনাবাহিনীতে তার কোর্টমার্শাল হয়, এবং কঠোর শাস্তি হয়। তেমনি ঈমানের পরীক্ষাটি নামায়-রোযা ও হজ্জ-যাকাতে হয় না। হয় না বলেই বহু সূদখোর, ঘুষখোর, মিথ্যাচারী ও নানারূপ অপরাধী নামাযে হাজির হয়। এবং হজ্জ-উমরাহ করে। ঈমানের পরীক্ষা হয় ন্যায়ের পক্ষে ও অসভ্য শাসন নির্মূলের সামর্থ্যে। সৈনিকের মিশন যেমন দেশের প্রতিরক্ষা, তেমনি ঈমানদারের মিশন হলো অন্যায়ের নির্মূল ও ন্যায়ের প্রতিষ্ঠা। প্রতিটি ঈমানদারকে তাই লড়াই নিয়ে বাঁচতে হয়, এবং পবিত্র কুর’আনের পরিভাষায় সে লড়াইকে বলা হয় জিহাদ। একমাত্র সে জিহাদের কারণেই প্রতিষ্ঠা পায় কোর’আনের ইসলাম, বিলুপ্ত হয় শয়তানী শক্তির শাসন, এবং বিজয়ী হয় মহান আল্লাহতায়ালার এজেন্ডা। মুসলিমরা তখন পায় পবিত্র কোর’আনে প্রতিশ্রুত বিশ্বের সর্বশ্রেষ্ঠ জাতির (খায়রা উম্মত) মর্যাদা। মুসলিমদের গৌরবকালে তো সেটিই ঘটেছিল।
তাই যে মুসলিম তার ধর্মকর্ম শুধু নামায-রোযা, হজ্জ-যাকাত ও তাসবিহ-তাহলিলে সীমিত রাখলো এবং অন্যায়ের নির্মূল ও ন্যায়ের প্রতিষ্ঠার জিহাদে নামলো না -তার গাদ্দারীটি মহান আল্লাহতায়ালা ও তাঁর দ্বীন ইসলামের সাথে। এমন জিহাদশূণ্য মুসলিমদের মহান নবীজী (সা:) মুনাফিক বলেছেন। মহান আল্লাহর দরবারে সে যে অপরাধী রূপে সাব্যস্ত হবে ও জাহান্নামে পৌছবে –তা নিয়ে কি সন্দেহ আছে? সে তো ঐ সৈনিকের ন্যায় যে যুদ্ধ না করে যুদ্ধ থেকে পলায়ন করে। যে দেশে কোটি কোটি নামাযী ও রোযাদার এবং হাজার হাজার হাজী অথচ দুর্বৃত্ত শাসনের নির্মূল ও ইসলামকে বিজয়ী করার জিহাদ নাই -সেদেশে মুনাফিকদের সংখ্যাটি যে বিশাল -তাতে কি সন্দেহ থাকে?
৩. সভ্য ও অসভ্য সমাজ
বাঘ যখন কোন জনপদে নির্ভয়ে চলাফেরা করে তখন বুঝতে হবে সেটি মানব-বসতি নয়, সেটি একটি জঙ্গল। এবং সেখানকার বাসিন্দারা নিশ্চয়ই গরু-ছাগল। বাঘ বুদ্ধিহীন নয়, তাকে শিকার ধরে বাঁচতে হয়। বুদ্ধি থাকার কারণেই বাঘ কখনোই জনবসতিতে ঢুকে না, গভীর জঙ্গলের মাঝে নিজের চলাফেরাকে সীমিত রাখে। শিকার ধরতে হলে সেখানেই ধরে। তেমনি চোর-ডাকাতেরাও কোন সভ্য দেশে দিনের আলোয় চুরি-ডাকাতিতে নামে না। তারা নামে গভীর রাতের আঁধারে। কিন্তু যে দেশে চোর-ডাকাতেরা দিনের আলোয় শত শত মানুষের সামনে চুরি-ডাকাতীতে নামে তখন বুঝতে হবে সে দেশে বিশাল সমস্যা আছে। অবশ্যই সে দেশটি আর দশটি সভ্য দেশের ন্যায় নয়।
শেখ হাসিনা যেভাবে দেশ জুড়ে কোটি কোটি মানুষের ভোট ডাকাতি করে নিল -সেটি কি ইউরোপ বা আমেরিকার কোন দেশে ভাবা যায়? সে দেশগুলির পুলিশ বা সেনা বাহিনীর লোকেরা কি এমন ডাকাতি কান্ডকে নীরবে দেখতো? সে দেশগুলির আদালত কি তেমন একটি ভোটডাকাতিকে সুষ্ঠ নির্বাচন রূপে ঘোষণা দিত? জনগণও কি নিজেদের ভোটের উপর এরূপ ডাকাতি মেনে নিয়ে ঘরে বসতো? এরূপ ভোটডাকাতির কান্ড মানব ইতিহাসের কোথাও কি ঘটেছে? এটি অবাক করার মত বিষয়। আজ থেকে এক শত বা দুই শত বছর পরে এ বঙ্গীয় ভূমিতে বেড়ে উঠা সভ্য বাঙালীরা ভোটডাকাতির ন্যায় অসভ্য কান্ডের ইতিহাস পাঠে স্তম্ভিত হবে। সে দিন তারা প্রশ্ন তুলবে, এরূপ অসভ্য কর্ম ঘটলো কী করে?
যে দেশের আদালতের বিচারক, প্রশাসনের কর্মচারী, পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যগণ সরকারের আজ্ঞাবহ চাকর-বাকর এবং জনগণ শুধু নিজের চরকায় তেল দেয় – একমাত্র সেদেশেই এমন গণডাকাতি সম্ভব। কোন সভ্য দেশে সেটি আদৌ ভাবা যায়না। এমন দেশেই অসভ্য ও নৃশংস ফ্যাসিবাদীরা বছরের বছের পর শাসক রূপে বেঁচে থাকে। এবং এরূপ দুর্বৃত্ত-শাসন জানিয়ে দেয়, দেশে মারা গেছে মানবিক গুণ সম্পন্ন মানবেরা। মানবতা ভাত-মাছে বাঁচে না। সেজন্য চাই ঈমান, আল্লাহর ভয় ও দর্শনের বল। চাই সাহস। ঈমানের বলেই হযরত ইব্রাহীম (আ:) একাকী খাড়া হয়েছিলেন স্বৈর শাসক নমরুদের বিরুদ্ধে। এবং হযরত মূসা (আ:) ও তার ভাই হযরত হারুন (আ:) -মাত্র এই দুই জন বীর নির্ভয়ে দাড়িয়েছিলেন ফিরাউনের ন্যায় নৃশংস স্বৈর শাসকের বিরুদ্ধে। কিন্তু বাংলাদেশে কোথায় সে ঈমানদার? যাদের দৃষ্টি একমাত্র মহান আল্লাহতায়ালাকে খুশি করায় এবং চায় জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচতে –একমাত্র তারাই এরূপ সাহসী হতে পারে। যারা আল্লাহতায়ালার পক্ষে দাঁড়ায় তাদের পক্ষে খোদ আল্লাহতায়ালাও দাঁড়ান। সেটিই তাঁর বহু ঘোষিত বিধান। “ইন তুনছিরুল্লাহা ইয়ানছুরকুম” যদি তোমরা আল্লাহকে সাহায্য করো তবে তিনিও তোমাদের সাহায্য করবেন –এটি কুর’আনী ঘোষণা। ফিরেশতারা তখন জমিনে নেমে আসে। ইসলামের ইতিহাসে সেটি বহুবার ঘটেছে।
৪. গরু চরিত্র ও মানব চরিত্র
সামনে কাউকে জবাই হতে দেখেও গরু-ছাগল নীরবে ঘাস খায়। এটিই পশু-চরিত্র। গরু জন্মায় ঘাস খাওয়া, লাঙ্গল টানা, দুধ দেয়া ও জবাই হওয়ার জন্য। এছাড়া গরুর জীবনে কোন উচ্চতর লক্ষ্য থাকে না। বহু মানুষও তেমনি গরু চরিত্র নিয়ে বাঁচে। ভাত-মাছে বাঁচা, অন্যের চাকর-বাকর হওয়া ছাড়া তাদের জীবনে কোন মহত্তর ভাবনা থাকে না। বাঁচবার উচ্চতর কোন মিশনও থাকে না। সভ্যতর সমাজ নির্মাণ তাদের লক্ষ্য হয় না। তবে মহাজ্ঞানী মহান আল্লাহতায়ালার দৃষ্টিত এ শ্রেণীর মানুষেরা গরুদের চেয়েও নিকৃষ্টতর। তাদের নিয়ে মহাজ্ঞানী মহান আল্লাহতায়ালার নিজের বয়ানটি হলো: “উলায়িকা কা’আল আন’য়াম বাল হুম আদাল।” অর্থ: তারাই হলো গবাদী পশুর ন্যায়, বরং তার চেয়েও নিকৃষ্ট।
মহান আল্লাহতায়ালার উপরুক্ত মূল্যায়নটি যে কতটা নির্ভূল সেটি বাংলাদেশের দিকে নজর দিলে শত ভাগ বুঝা যায়। গরুদের দিয়ে ভোটডাকাতি করানো যায়না। তাদের দিয়ে শাপলা চত্ত্বরের গণহত্যার ন্যায় কোন গণহত্যা করানো যায় না। সে নৃশংস বর্বর কর্মগুলি বাংলাদেশের পুলিশ, সেনাবাহিনী, বিজিবি, RAB’কে দিয়ে সহজেই করিয়ে নেয়া যায়। গরুকে দিয়ে নিরীহ মানুষদের বিরুদ্ধে ফাঁসির রায় লিখিয়ে নেয়া যায় না। কিন্তু বাংলাদেশের আদালতের বিচারকদের দিয়ে সে কাজও অতি সহজে সম্ভব। শুধু একটু ইশারা করলেই হলো। তারা তো এমন কাজ করার জন্য দুই পা’য়ে খাড়া। দেশের জনগণ ডাকাত সরকারের হাতে গুম,খুন ও ধর্ষণের শিকার হলেও এরূপ নিকৃষ্ট জীবেরা নিজেদের পানাহারেই খুশি। তাই অসভ্য সমাজ চেনার জন্য কোন গবেষণা লাগে না। সেটি বুঝার সুস্পষ্ট আলামতটি হলো, বর্বর দুঃশাসনের বিরুদ্ধে লড়াই না থাকা। রাস্তাঘাট, ব্রিজ ও বড় বড় ইমারত দিয়ে সে অসভ্যতা ঢাকা যায় না।
৫. নৈতিক অসামর্থ্যতা
শেখ মুজিবের কুকর্ম গুলি আদৌ গোপন বিষয় নয়। সেটি হলো বাংলার মাটিতে গণতন্ত্র হত্যা, বাকশালী স্বৈরাচার, গুম-খুনের রাজনীতি, ৩০ হাজার বিরোধী দলীয় নেতাকর্মী হত্যা, ভারতপ্রেম, ইসলামবৈরীতা, ও ফ্যাসিবাদের জনক। বাঙালীর এতবড় ক্ষতি আর কেউ কি করেছে? তাই শেখ মুজিবকে বঙ্গবন্ধু ও জাতির পিতা বলাটি কোন মামূলী বিবেকশূণ্যতা নয়, এটি জঘন্য অপরাধও। এটি হলো একজন বর্বর ও নৃশংস অপরাধীকে ঘৃণা না করার নৈতিক অযোগ্যতা। এ অযোগ্যতা নিয়ে কেউ কি সভ্য মানুষ হতে পারে?
৬. সবচেয়ে বড় নেককর্ম
সরকারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো দেশবাসীকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচানো । সে কাজ করতে গিয়ে নবীজী (সা:) জিহাদ করেছেন, নিজে রাষ্ট্রপতির আসনে বসেছেন। হাসিনাদের ন্যায় স্বৈরাচারি অসভ্যদের হাতে রাষ্ট্র অধিকৃত হলে ঘটে উল্টোটি। তখন রাষ্ট্র পরিনত হয় জাহান্নামে লোক নেয়ার বাহনে। এবং বন্ধ করা হয় কুর’আন শেখা ও শেখানোর আসর। মুফাচ্ছেরে কুর’আনদের তখন জেলবন্দী করা হয়। দেশের পুলিশ, শিক্ষা-সংস্কৃতি ও প্রশাসন সে কাজে শয়তানের হাতিয়ারে পরিণত হয়। তাই সবচেয়ে বড় নেক কর্ম হলো রাষ্ট্রকে দুর্বৃত্ত শক্তির অধিকৃতি থেকে মুক্ত করা। ইসলামে এটিকে সর্বোচ্চ ইবাদত তথা জিহাদের মর্যাদা দেয়া হয়েছে।
৭. হাসিনার অপরাধ
হাসিনার সরকার হলো এক ডাকাত সরকার। গণতন্ত্র হত্যা, গুম-খুন-ধর্ষণ-সন্ত্রাসের রাজনীতি, ব্যাংকলুট ও নির্মম ফ্যাসিবাদ হলো তার অবদান। হাসিনা সরকারের মূল কাজ হলো দেশের পুলিশ, বিচারক ও অফিসারদেরও আরো অসভ্য অপরাধী বানানো। কারণ তার ডাকাত দল বড় করার জন্য সেটি জরুরী। এ সহজ বিষয়টি যারা বুঝতে পারে না বা বুঝতে চায় না -তারাও অপরাধী এবং অপরাধের সহায়ক। বাংলাদেশে এ অপরাধের সাথে জড়িত দেশের লক্ষ লক্ষ রাজনৈতিক নেতাকর্মী, প্রশাসনিক কর্মকর্তা, আদালতের বিচারক, বুদ্ধিজীবী ও মিডিয়া কর্মী।
সম্প্রতি পাশের দেশ ভারতে যে ভাবে নির্বাচন হলো বা নেপালে যে ভাবে মুক্ত নির্বাচন হয়েছে -তা দেখে হাসিনার কি লজ্জা হয় না? জনগণ কি একটি সভ্য নির্বাচন আশা করতে পারে না? কিন্তু অপরাধীদের যেমন অপরাধ কর্মে লজ্জা থাকে না, হাসিনার ন্যায় ভোটডাকাতেরও নাই। তার আগ্রহ নাই ভাল কিছু শেখায়। বরং তার ন্যায় অপরাধীগণ ব্যস্ত থাকে আরো অপরাধ কর্ম নিয়ে। প্রতিটি বাংলাদেশীর জন্য এগুলি অতিশয় ভাববার বিষয়। ০৭/০৬/২০২১
ANNOUNCEMENT
ওয়েব সাইটটি এখন আপডেট করা হচ্ছে। আগের লেখাগুলো নতুন ওয়েব সাইটে পুরাপুরি আনতে কয়েকদিন সময় নিবে। ধন্যবাদ।
LATEST ARTICLES
- বাঙালি মুসলিমের স্বপ্নবিলুপ্তি ও সংকট
- বাঙালি মুসলিমের শক্তি এবং ভারতের বাংলাদেশ ভীতি
- রাষ্ট্র কিরূপে ফিতনা ও নাশকতার হাতিয়ার?
- সংবিধানে প্রতিটি ব্যক্তির রায়ের ইজ্জত সুনিশ্চিত করত হবে
- একাত্তর প্রসঙ্গ, কিছু আলেমের বিভ্রান্তি এবং মুসলিমের জিহাদে কবিরা
বাংলা বিভাগ
ENGLISH ARTICLES
RECENT COMMENTS
- Fazlul Aziz on The Israeli Crimes, the Western Complicity and the Muslims’ Silence
- Fazlul Aziz on India: A Huge Israel in South Asia
- Fazlul Aziz on ইসলামী রাষ্ট্রের কল্যাণ এবং অনৈসালিমক রাষ্ট্রের অকল্যাণ
- Fazlul Aziz on বাংলাদেশে দুর্বৃত্তায়ন, হিন্দুত্ববাদ এবং ইসলামী রাষ্ট্রের নির্মাণ
- Fazlul Aziz on Gaza: A Showcase of West-led War Crimes and the Ethnic Cleansing
ARCHIVES
- October 2024
- September 2024
- August 2024
- July 2024
- June 2024
- May 2024
- April 2024
- March 2024
- February 2024
- January 2024
- December 2023
- November 2023
- October 2023
- September 2023
- August 2023
- July 2023
- June 2023
- May 2023
- April 2023
- March 2023
- January 2023
- December 2022
- November 2022
- October 2022
- September 2022
- August 2022
- July 2022
- June 2022
- May 2022
- April 2022
- March 2022
- February 2022
- January 2022
- November 2021
- October 2021
- September 2021
- August 2021
- July 2021
- June 2021
- May 2021
- April 2021
- March 2021
- February 2021
- January 2021
- December 2020
- November 2020
- October 2020
- April 2020
- March 2020
- February 2020
- January 2020
- December 2019
- November 2019
- October 2019
- September 2019
- August 2019
- July 2019
- June 2019
- May 2019
- April 2019
- March 2019
- February 2019
- January 2019
- December 2018
- November 2018